বাক্‌ ১৪২ ।। পলাশ চৌধুরী



সিন্থেটিক লাল

জেব্রার মতো খানিকটা, লিথিয়াম গলির জালিকা
ম্যাদামারা। ঝুলিয়ে তার কিছুটা তার,
চুপটি বসে। অয়েল চেম্বারের কমার্স বিচারপতি। 
চোখ জ্বলজ্বল জলে, ঝুঁকি এসেছে রাতের,
রাতেই ছুটে রেণু, পরাগে রাগের প্রজাপতি। 

জ্বর যতটা বাতির, সাদাটে ততই তত্ত্ব, 
ল্যাটিন ল্যাপটপ দিয়েছে ব্লু রাখা ভবিষ্যৎ। 
জাঁতিই তো, জাঁকিয়ে জাতির ব্যবহার,
না হানা দেওয়া হাতের রুমালের ফাঁক যতটা ভয়ংকর। 

চেষ্টা চেনো। কীভাবে চালাব বিটের সাংবাদিক?
তাকাও, টাকাও তাদের ব্লিডিং পয়েন্ট। 
মডেল শ্রমিক যখন, সহ্য পেরিয়েই প্রথম আসা,
ন্যাকা নারী তুমি, তখন সুন্দর বলো চামচ মানি না।

নেহাত গোধূলি নয়, নলেজ উইজডমের ব্যাপার, 
নেহাত শরীর তুমি, অজাত ভোরের ভেতর, 
একটা ভেজা অন্তর্বাসের ফিতে।
এবং জলবায়ুর চেনার সকাল তাই
নইলে আবারও না জেনে, স্বপ্নে ভেজাতাম অর্ঘ্য।

4 comments:

  1. পলাশ, অন্যরকমের লাগল।বাক্যের সংগঠনে কিছু কাজ করতে চাইলি। কতকটা হয়ছে কতকটা হয়নি মনে হল।আসলে এসবে একটি পরিমিত বোধ যা জীবন থেকে চুষে নিতে হয়। তার খামতিটা ধরা পড়ল। মানে অনুভবের যে স্বচ্ছ দানাগুলি কে বাক্যের সংগঠনে বাঁধা তা হয় নি। সবস।ময়। তবে চেষ্টাটি মন্দ লাগে নি।

    ReplyDelete
  2. হুম শব্দচয়নের চেয়ে পরিমিতিবোধটার জন্য বেশি পরিশ্রম করতে হবে আরও

    ReplyDelete