আসবে না জানি, তবে এলে
তুমি যেভাবে এলে —
বসন্তের দিকে ফুলের দুধ
দীর্ঘ চলা
ফোঁটা ফোঁটা মিনা তোমার স্কাটে
ফেরিওয়ালা
অভিবাদন গুনগুন।
তুমি যেভাবে এলে —
দু'মুঠো ধ্বনিমুখর মীড়ে
প্রজা প্রতি ভিড়,
চাঁদ কারে খায়
বেতরঙা পয়লা প্রেমে
চুপচাপ বারীন।
তুমি যেভাবে এলে —
চোখের থেকে দু'ফোটা আড্ডা
ঝরে পড়ে
রঙমোহর
সাকিন ঘাসজমি
পড়শি
হরিণকাঠের সেতারের
আঙুলে কার চিহ্ন
রেখে যাও?
পুঁটি
রবিবার
উস্কাচ্ছে রঙ।
ফুলগুলো তবুও ফুটলো
যেন একদিনও নির্জনতা
চায় না মেয়েটির স্তন
ক্রমশ শ্যাওলা—
ঘিরে রাখা জলের অন্ধকারে
তাথৈ করে গেলো পুঁটি
ও বড্ড ছলছলায়
মোটেও ওড়না রাখে না।
শূন্যতা
সমস্ত দুপুর
তোমার ঠোঁটে শ্রাবণ
তুমি কখন পার হও —
নগরীর পথঘাট
যৌনতা, বেবিট্যাক্সি।
ফু
ছায়াশরীর
ভিজে উঠছি নগ্নতায়
তোমার
হাতেই কাদামাটি
যা ছিল
ঘাসের ময়না
পালকেই যত নরম মিথ
বাকিসব লুকিয়ে রাখা
বাঁকগুলো
আলগা করে যায়
চোখের চারু অথবা
বাতাসের জানালা
যেন চুপচাপ শরীরের ঢঙ
ফু।
No comments:
Post a Comment